বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে প্রগাঢ় সহযোগিতা: বিজিএমইএ ও বিবিসিসির মধ্যে চুক্তি সই

বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে প্রগাঢ় সহযোগিতা: বিজিএমইএ ও বিবিসিসির মধ্যে চুক্তি সই

দেশের শীর্ষ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারকের সংগঠন বিজিএমইএ এবং বাংলাদেশ বিজনেস চেম্বার অব কানাডা (বিবিসিসি) বৃহস্পতিবার একটি গুরুত্বপূর্ণ সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির মূল উদ্দেশ্য হলো দুই সংস্থার মাঝে সহযোগিতা আরও শক্তিশালী করা, বাণিজ্যিক সম্পর্ককে দীর্ঘমেয়াদি ভিত্তিতে আরও দৃঢ় করা এবং পারস্পরিক বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও উন্নয়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করা। রাজধানীর উত্তরার বিজিএমইএ

দেশের শীর্ষ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারকের সংগঠন বিজিএমইএ এবং বাংলাদেশ বিজনেস চেম্বার অব কানাডা (বিবিসিসি) বৃহস্পতিবার একটি গুরুত্বপূর্ণ সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির মূল উদ্দেশ্য হলো দুই সংস্থার মাঝে সহযোগিতা আরও শক্তিশালী করা, বাণিজ্যিক সম্পর্ককে দীর্ঘমেয়াদি ভিত্তিতে আরও দৃঢ় করা এবং পারস্পরিক বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও উন্নয়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করা।

রাজধানীর উত্তরার বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে এই অনুষ্ঠানে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে সভাপত্রী মাহমুদ হাসান খান এবং বিবিসিসির পক্ষে সভাপতি আলমগীর এম রহমান চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর প্রথম সহসভাপতি সেলিম রহমান, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ইনামুল হক খান, সহসভাপতি মো. রেজোয়ান সেলিম, অর্থ বিষয়ক সহসভাপতি মিজানুর রহমান, পরিচালকেরা ফয়সাল সামাদ, নাফিস-উ-দৌলা ও সাবেক পরিচালক ইকবাল হামিদ কোরাইশী আদনানসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

চুক্তির আওতায়, বিজিএমইএ এবং বিবিসিসির সদস্যদের মধ্যে পারস্পরিক সুবিধা প্রদান ও জ্ঞান বিনিময়ের জন্য একটি স্থায়ী প্রাতিষ্ঠানিক সম্পর্ক গড়ে তোলা হবে। এর ফলে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, প্রশিক্ষণ এবং নেটওয়ার্কিং কার্যক্রম আরও একধাপ উন্নীত হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এই সহযোগিতা বাংলাদেশের পোশাক ও টেক্সটাইল শিল্পের জন্য এক নতুন উচ্ছ্বসিত অধ্যায়ের সূচনা করবে বলে মনে করা হচ্ছে।

বিজিএমইএর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বলেন, ‘বিবিসিসির সঙ্গে এই সমঝোতা স্বাক্ষর আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি কানাডা ও উত্তর আমেরিকার বাজারে বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের ধারণাকে তুলে ধরতে সহায়ক হবে। উন্নত বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও জ্ঞান বিনিময়ের মাধ্যমে দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’

চুক্তির আওতায়, দুই পক্ষ এক সঙ্গে কাজ করবে; সদস্যদের মধ্যে নেটওয়ার্কing ও জ্ঞান বিনিময় বাড়ানো, কানাডা ও বাংলাদেশে যৌথভাবে বাণিজ্য মেলা ও প্রদর্শনী আয়োজন, বাংলাদেশের পোশাক ও টেক্সটাইল পণ্যের প্রচার, উদ্যোক্তা ও পেশাজীবীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বিনিময়, পোশাক ও টেক্সটাইল শিল্পে বিনিয়োগ ও যৌথ উদ্যোগ উৎসাহিত করা, এবং আন্তর্জাতিক বাজারের প্রবণতা ও নীতিমালা সম্পর্কিত গবেষণার তথ্য বিনিময় কার্যক্রম পরিচালনা করবে। এই অংশীদারিত্ব বাংলাদেশের পাশাপাশি কানাডার অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Staff Reporter
ADMINISTRATOR
PROFILE

Posts Carousel

Latest Posts

Top Authors

Most Commented

Featured Videos