হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাধারণ যাত্রী এবং সহযাত্রীদের প্রবেশের উপর ২৪ ঘণ্টার জন্য নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের (বেবিচক) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামীকাল বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরের দিন বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে। বেবিচকের মুখপাত্র কাওছার মাহমুদ জানান, বিমানবন্দরের নিরাপত্তা, যাত্রীসেবা ও অঙ্গপ্রতঙ্গের
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাধারণ যাত্রী এবং সহযাত্রীদের প্রবেশের উপর ২৪ ঘণ্টার জন্য নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের (বেবিচক) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামীকাল বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরের দিন বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে। বেবিচকের মুখপাত্র কাওছার মাহমুদ জানান, বিমানবন্দরের নিরাপত্তা, যাত্রীসেবা ও অঙ্গপ্রতঙ্গের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখতে এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
খবর অনুসারে, এই কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মূল কারণ হচ্ছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের লন্ডন থেকে দেশে ফেরার দিনকে কেন্দ্র করে। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে তারেক রহমানের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-২০২ ফ্লাইট ঢাকায় অবতরণ করবে। তার এই ফিরে আসাকে সম্পূর্ণ নিরাপদ ও শৃঙ্খলাপূর্ণ রাখতে বিমানবন্দরে সাধারণ মানুষের চলাচল সীমিত করা হয়েছে। শুধুমাত্র নির্ধারিত পাসপোর্ট ও টিকেটধারীরা বিমানবন্দরে প্রবেশ করতে পারবেন, অন্য কেউ প্রবেশের অনুমতি পাবেন না। তবে, তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে একটি বিশেষ প্রতিনিধি দলকে বিমানবন্দরে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে।
এদিকে, তারেক রহমানের লন্ডন থেকে দেশে ফেরার বিষয়ে তিনি সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ করেছেন যেন তাঁর ফিরতি উপলক্ষে সাধারণ যাত্রীরা কোনো ধরনের হয়রানি বা অসুবিধার শিকার না হন। তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঘটনাস্থলের দায়িত্বপ্রাপ্ত দুটি কেবিন ক্রুকে ইতিমধ্যে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বিমানবন্দরের ভিআইপি ব্যবস্থাপনাও কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পাশাপাশি বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা পর্যায়ক্রমে বৈঠক করেছে। প্রশাসনিক সূত্র বলেছে, তারেক রহমান না ত্যাগ করা পর্যন্ত পুরো বিমানবন্দরে এবং আশেপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি নজিরবিহীন নিরাপত্তা বলয় থাকবে। মূল লক্ষ্য হলো সাধারণ যাত্রীদের সুবিধা তথা ভিআইপি প্রটোকল বজায় রাখা।











