বাংলাদেশের অডিট নিয়ন্ত্রণ কাঠামো শক্তিশালী করতে যুক্তরাজ্যের এফআরসি’র সহায়তা

বাংলাদেশের অডিট নিয়ন্ত্রণ কাঠামো শক্তিশালী করতে যুক্তরাজ্যের এফআরসি’র সহায়তা

বাংলাদেশে অডিট নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করতে যুক্তরাজ্যের ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল (এফআরসি) এর সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করেছে বাংলাদেশি প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিনিধিদল। এই প্রতিনিধিদল লন্ডনে এফআরসি’র কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠানটির শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেছে। বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য ছিল যুক্তরাজ্যের নিয়ন্ত্রক মডেল সম্পর্কে গভীর ধারণা অর্জন করা এবং কিভাবে বাংলাদেশের অডিট তদারকি ব্যবস্থা আরও উন্নত করা যায়,

বাংলাদেশে অডিট নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করতে যুক্তরাজ্যের ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল (এফআরসি) এর সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করেছে বাংলাদেশি প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিনিধিদল। এই প্রতিনিধিদল লন্ডনে এফআরসি’র কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠানটির শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেছে। বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য ছিল যুক্তরাজ্যের নিয়ন্ত্রক মডেল সম্পর্কে গভীর ধারণা অর্জন করা এবং কিভাবে বাংলাদেশের অডিট তদারকি ব্যবস্থা আরও উন্নত করা যায়, সেই বিষয়গুলো নির্ধারণ করা। আইসিএবি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, এই আলোচনায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল নেতৃত্ব দেন আইসিএবি’র সভাপতি নূর-ই খোদা আবদুল মবিন। তার সঙ্গে ছিলেন সহসভাপতি সুরাইয়া জান্নাত, মোহাম্মদ মেহেদী হাসান, আইসিএবি যুক্তরাজ্য চ্যাপ্টারের চেয়ারম্যান একেএম ফজলুর রহমান এবং প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা মাহবুব আহমেদ সিদ্দিক। আর্জেন্টাল দিক থেকে এফআরসি দলের সদস্যরা ছিল তাদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিচার্ড মোরিয়ার্টি, সুপারভিশনের নির্বাহী পরিচালক অ্যান্থনি ব্যারেট ও প্রফেশনাল বডিজের সুপারভিশন বিভাগের পরিচালক ধ্রুব শাহ। এই বৈঠকের সময় এফআরসি তাদের নীতিনির্ধারণী পদ্ধতির ওপর আলোকপাত করে, যেখানে ছিল পাবলিক ইন্টারেস্ট ইন্টিটি (পিআইই)-এর পরিষ্কার সংজ্ঞা, সুষম মানের মানদণ্ড এবং ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শন ব্যবস্থা। তারা বিশেষভাবে গুরুত্ব দেয় ‘সুপারভিশন অব সুপারভাইজার’ মডেলটির ওপর। আইসিএবি মনে করে, এই অভিজ্ঞতা বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট সংলাপ আরও দৃঢ় করবে, বিশেষ করে লক্ষ্যভিত্তিক পিআইই সংজ্ঞা নির্ধারণ, ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শন পদ্ধতি চালু, আইনগত স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ এবং একটি সহযোগিতামূলক নিয়ন্ত্রক পরিবেশ গড়ে তোলার মাধ্যমে যা অডিটের মান উন্নত করবে এবং পেশাগত বিকাশে সহায়ক হবে। এই উদ্যোগটি বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রক কাঠামোকে বৈশ্বিক সর্বোত্তম চর্চার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করে তুলতে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সোপান হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এর মাধ্যমে দেশের আর্থিক প্রতিবেদন ও অডিটের ক্ষেত্রে সাধারণ জনগণের আস্থা বৃদ্ধি পাওয়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করা হচ্ছে।

Staff Reporter
ADMINISTRATOR
PROFILE

Posts Carousel

Latest Posts

Top Authors

Most Commented

Featured Videos