শেরপুরের সজবরখিলার হরিজন পল্লীর পাঁচ শতাধিক বাসিন্দার মধ্যে শাড়ি ও লুঙ্গি বিতরণ করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠানে অংশ নেন ড্যাবের কেন্দ্রীয় নেত্রী ও শেরপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. সানসিলা জেবরিন প্রিয়াঙ্কা। উল্লেখ্য, ২২ অক্টোবর রাত এই বিতরণীর আয়োজন করা হয়। সেই সময় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ পলাশ, সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক হযরত
শেরপুরের সজবরখিলার হরিজন পল্লীর পাঁচ শতাধিক বাসিন্দার মধ্যে শাড়ি ও লুঙ্গি বিতরণ করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠানে অংশ নেন ড্যাবের কেন্দ্রীয় নেত্রী ও শেরপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. সানসিলা জেবরিন প্রিয়াঙ্কা। উল্লেখ্য, ২২ অক্টোবর রাত এই বিতরণীর আয়োজন করা হয়।
সেই সময় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ পলাশ, সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক হযরত আলী, সদস্য সচিব সাইফুল ইসলাম এবং শহর বিএনপির সদস্য সচিব জাফর আলীসহ আরও নানা নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
অতিরিক্তভাবে, ২১ অক্টোবর রাতে হরিজন পল্লীর সামনে এক নির্বাচনী সভায় যোগ দেন ডা. সানসিলা জেবরিন প্রিয়াঙ্কা, যেখানে গৃহবধূ অরুনা ভাস্কর চোখের জল ঝরিয়ে তাদের দুঃখ কষ্টের গল্প তুলে ধরেন। এই বক্তব্য ভাইরাল হয়ে যায় সামাজিক মাধ্যমে।
তারই ধারাবাহিকতায়, ২২ অক্টোবর রাতে হরিজন পল্লীর সবাইকে একদিনের খাবার পরিবেশন করে এবং শাড়ি ও লুঙ্গি উপহার দেন ডা. প্রিয়াঙ্কা। তিনি এ সময় বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে যদি বিএনপি ক্ষমতায় আসে এবং আমি যদি এমপি নির্বাচিত হই, তাহলে এই হরিজন পল্লীকে আধুনিক ও উন্নত পল্লী করে তোলা হবে। তাদের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবো।’
এতে খুবই খুশি হন হরিজন পল্লীর বাসিন্দারা। অরুনা ভাস্কর বলেন, ‘আমরা আজ খুব খুশি, প্রিয়াঙ্কা আপা আমাদের দুঃখ বোঝেছেন। আমাদের আর ভুলে যাবেন না।’
প্রিয়াঙ্কা জেবরিন বলেন, ‘আমরা হরিজন পল্লীর লোকজনকে খুবই কাছে রাখবো। আমি চাই না কখনো তাদের দুর্দশা দেখে কেউ হারিয়ে যাক।'”











