কিশোরগঞ্জের ভৈরব রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা উঠেছে। এখানে সরকারি রেলপথের বর্তমান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান আসার কথা থাকায় স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ময়লার স্তূপগুলো কাপড়ের পর্দা দিয়ে ঢেকে দিয়েছে। ওই এলাকায় সরেজমিনে দেখা গেছে, ভৈরবের ঘোড়াকান্দা পলাশের মোড় এলাকায় অবস্থিত তিনটি স্কুলের শিক্ষার্থীসহ হাজারো মানুষ প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে চলাচল করে থাকেন। কিন্তু
কিশোরগঞ্জের ভৈরব রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা উঠেছে। এখানে সরকারি রেলপথের বর্তমান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান আসার কথা থাকায় স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ময়লার স্তূপগুলো কাপড়ের পর্দা দিয়ে ঢেকে দিয়েছে। ওই এলাকায় সরেজমিনে দেখা গেছে, ভৈরবের ঘোড়াকান্দা পলাশের মোড় এলাকায় অবস্থিত তিনটি স্কুলের শিক্ষার্থীসহ হাজারো মানুষ প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে চলাচল করে থাকেন। কিন্তু প্রায় প্রতিদিনই সড়কের পাশে ৩০ থেকে ৪০ টন ময়লা-আবর্জনা ফেলেন স্থানীয় বাসিন্দারা, যা মূল রাস্তার পাশে রেলওয়ে পুকুরে ফেলা হয়। এর ফলে পুকুরের এক তৃতীয়াংশই আবর্জনা দখল করে ফেলেছে, পরিবেশের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে। আবর্জনা ও দুর্গন্ধের কারণে পথচারী ও ট্রেন যাত্রীরা খুবই ভোগান্তিতে পড়েছেন। এলাকাবাসীর দাবি, দ্রুত ময়লা সরিয়ে নির্ধারিত স্থানে ফেলার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ চাই, যাতে যানবাহন ও মানুষের চলাচল স্বাচ্ছন্দ্য হয় এবং পরিবেশ রক্ষা হয়। এর আগে, স্থানীয় বাসিন্দা জাকির হোসেন এবং ব্যবসায়ী সেলিম মিয়া বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এই রাস্তাটির পাশে আবর্জনায় ভরে গেছে, যা দুর্গন্ধ সৃষ্টি করছে এবং সাধারণ মানুষের জন্য ভয়ানক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভৈরব পৌরসভার কনজারভেন্সি ইন্সপেক্টর মো. রফিকুল ইসলাম রোকন বলেন, ড্যাপিং ব্যবস্থা না থাকায় ময়লার স্তূপ রাস্তার পাশে ফেলতে হয়, তবে আজকে শহরে বিশেষ নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ব্যবস্থা হিসেবে আবর্জনা ঢেকে দেওয়া হয়েছে যেন কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে।