বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ ও আইইউটি-ডেভকন জেভির মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ ও আইইউটি-ডেভকন জেভির মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

আজ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের সম্মেলন কক্ষে একটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তির মাধ্যমে যমুনা সেতুর বর্তমান রেললেনের ডেক সংস্কার, সংশ্লিষ্ট কাজের সম্ভাব্যতা যাচাই, বিশদ নকশা প্রণয়ন এবং ভবিষ্যতে নতুন একটি অ্যানেক্স সেতু নির্মাণের প্রাথমিক পর্যায় শুরু হবে। এর ফলে সেতুর নিরাপত্তা, কার্যকারিতা এবং যানজট কমানোর লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

আজ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের সম্মেলন কক্ষে একটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তির মাধ্যমে যমুনা সেতুর বর্তমান রেললেনের ডেক সংস্কার, সংশ্লিষ্ট কাজের সম্ভাব্যতা যাচাই, বিশদ নকশা প্রণয়ন এবং ভবিষ্যতে নতুন একটি অ্যানেক্স সেতু নির্মাণের প্রাথমিক পর্যায় শুরু হবে। এর ফলে সেতুর নিরাপত্তা, কার্যকারিতা এবং যানজট কমানোর লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। চুক্তির মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় এক ঝাঁক কোটি টাকা, যা দুই পক্ষের মধ্যে মোট ১৪ কোটি ২৯ লাখ ৮৫ হাজার ৪শত পাঁচ টাকা একচল্লিশ পয়সা। এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোহাম্মদ আবদুর রউফ, সেতু বিভাগের সচিব এবং বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক। বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের পক্ষে প্রধান প্রকৌশলী কাজী মো: ফেরদাউস এবং আইইউটি-ডেভকন জেভির পক্ষে অধ্যাপক ড. শাকিল মোহাম্মদ রিফাত চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এই অনুষ্ঠানে সেতু বিভাগ, বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং আইইউটি-ডেভকন জেভি প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এই চুক্তির অধীনে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানটি যমুনা সেতুর ডেকের ওপর থাকা সব কম্পোনেন্ট পুনর্বিন্যাস করবে। এর মাধ্যমে বর্তমান ৬.৩১৫ মিটার প্রশস্তের দুই-লেন একমুখী ট্রাফিককে ৭.৩০ মিটার প্রশস্তের দুই-লেন একমুখী ট্রাফিকে রূপান্তর করার কারিগরি পরামর্শ দেওয়া হবে। এটি বাস্তবায়নে সমীক্ষা প্রতিবেদন, নকশা প্রস্তুতি, ঠিকাদার নিয়োগ, দরপত্র প্রস্তুতি এবং নির্মাণ কাজ তদারকি সংক্রান্ত কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। সচিব আরও বলেন, দ্রুত এই প্রকল্পের কাজ শুরু হলে জনদুর্ভোগ কমবে এবং ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা যাতায়াতে সৃষ্টি হওয়া যানজট উল্লেখযোগ্যভাবে প্রশমিত হবে। পাশাপাশি, দেশের যানবাহনের চাহিদা মেটাতে নদীর উপর একটি নতুন অ্যানেক্স সেতু নির্মাণের পরিকল্পনাও গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এর জন্য প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই সম্পন্ন করা হবে, যেখানে নতুন সেতুর স্থান, কারিগরি চ্যালেঞ্জ, অর্থনৈতিক প্রভাব এবং পরিবেশগত বিষয়গুলো বিশদভাবে পর্যালোচনা করা হবে। এই উদ্যোগের ফলে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী ও দ্রুত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Staff Reporter
ADMINISTRATOR
PROFILE

Posts Carousel

Latest Posts

Top Authors

Most Commented

Featured Videos