বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম দ্রুত বৃদ্ধি পেলে ইতিহাসে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। এখন পর্যন্ত কখনোই প্রতি আউন্স স্বর্ণের দামে এই উচ্চতার সামনে দাঁড়ায়নি। রবিবার প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, স্পট মার্কেটে স্বর্ণের দাম এখন প্রতি আউন্সে ৩৬০০ ডলারের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। সোমবার এই দাম বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬১২.২০ ডলার, যা আগে দিনের শুরুতে ৩৬১৬.৬৪ ডলারে পৌঁছেছিল। পাশাপাশি, ডিসেম্বরে
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম দ্রুত বৃদ্ধি পেলে ইতিহাসে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। এখন পর্যন্ত কখনোই প্রতি আউন্স স্বর্ণের দামে এই উচ্চতার সামনে দাঁড়ায়নি। রবিবার প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, স্পট মার্কেটে স্বর্ণের দাম এখন প্রতি আউন্সে ৩৬০০ ডলারের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। সোমবার এই দাম বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬১২.২০ ডলার, যা আগে দিনের শুরুতে ৩৬১৬.৬৪ ডলারে পৌঁছেছিল। পাশাপাশি, ডিসেম্বরে সরবরাহের জন্য মার্কিন স্বর্ণ ফিউচারের দাম অপরিবর্তিত রয়ে গেছে এবং এখন আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ৬৫৩.১০ ডলারে দাঁড়িয়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শ্রমবাজারের পরিস্থিতি আমূল পরিবর্তনের কারণে বিনিয়োগকারীরা স্বর্ণে আগ্রহ বাড়িয়েছেন। চাকরি পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া ও বেকারত্বের হার বেশি হওয়ার ফলে, কমে আসছে সুদের হার আর তার প্রত্যাশা মূলধনবাজারে ধাতুর চাহিদা বাড়াচ্ছে। সুইসএক্স আনালিস্ট কার্লো আলবার্তো ডি কাসা জানান, ‘সুদের হার কমার প্রত্যাশা স্বর্ণের চাহিদা আরও বাড়াচ্ছে। পাশাপাশি, বিশ্বজুড়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর স্বর্ণ সংগ্রহের প্রবণতা এই বাজারে এগিয়ে আসার অন্যতম কারণ।’ ইউবিএস বিশ্লেষক জিওভান্নি স্টাউনোভো মনে করেন, ‘আগামী বছর মাঝামাঝি সময়ে স্বর্ণের দাম ৩,৭০০ ডলারে পৌঁছাতে পারে।’ অন্যদিকে, বাজারে রূপার দামও বেড়ে দাঁড়িয়েছে আউন্সপ্রতি ৪১.০৮ ডলার, যা অর্থনৈতিক পরিস্থিতির পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি, প্লাটিনামের দাম ১.৬ শতাংশ বেড়ে ১,৩৯৪.৯০ ডলারে পৌঁছে গেছে, আর প্যালাডিয়ামের দাম বেড়েছে ১.৩ শতাংশ, যা এখন ১,১২৪.২৪ ডলার।