নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের দ্রুত ও নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের জন্য সরকার ব্যাপক তৎপরতা চালাচ্ছে। চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দলের অবসর প্রত্যাবর্তন এখনো সম্পন্ন হতে পারেনি। আজ স্থানীয় সময় দুপুর ৩টায় ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে দলের দেশে ফেরার কথা ছিল, কিন্তু পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সব ফ্লাইট বাতিল করে দেয়। এর ফলে দলের খেলোয়াড়
নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের দ্রুত ও নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের জন্য সরকার ব্যাপক তৎপরতা চালাচ্ছে। চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দলের অবসর প্রত্যাবর্তন এখনো সম্পন্ন হতে পারেনি। আজ স্থানীয় সময় দুপুর ৩টায় ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে দলের দেশে ফেরার কথা ছিল, কিন্তু পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সব ফ্লাইট বাতিল করে দেয়। এর ফলে দলের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তারা বর্তমানে টিম হোটেলে অবস্থান করছেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দলের নিরাপত্তা ও নির্বিঘ্ন প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করার জন্য যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সার্বক্ষণিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সক্রিয়ভাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছেন। পাশাপাশি, নেপালস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, নেপালের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবর্তন, বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীপদ থেকে পদত্যাগের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সরকার নেপালের সেনাবাহিনীর সঙ্গেও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রেখে চলেছেন যাতে দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত হয়।
এছাড়াও, যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া ও টিম ম্যানেজার আমের খানের সঙ্গে ফোনে কথা বলে দলের সার্বিক পরিস্থিতি খোঁজ নেওয়া হয়েছে এবং দেশের দিকে দ্রুত ফিরে আসার জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। সরকারের এই উদ্যোগে দলের স্বস্তি ফিরে আসার পাশাপাশি, বাংলাদেশ ক্রীড়া মহলেও এক আত্মবিশ্বাসের সঙ্কেত দেখা যাচ্ছে।