আগামী ২৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের প্রথম বর্ষপূর্তি। দীর্ঘ ১৭ বছর পর তিনি প্রবাস থেকে ফিরে আসছেন, যা বিএনপির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। এই ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে ঢাকা শহরে ব্যাপক প্রস্তুতি চালানো হচ্ছে। সম্প্রতি বিএনপি কর্তৃপক্ষ অনুমতি পেয়েছে রাজধানীতে তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য। রবিবার (২১
আগামী ২৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের প্রথম বর্ষপূর্তি। দীর্ঘ ১৭ বছর পর তিনি প্রবাস থেকে ফিরে আসছেন, যা বিএনপির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। এই ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে ঢাকা শহরে ব্যাপক প্রস্তুতি চালানো হচ্ছে। সম্প্রতি বিএনপি কর্তৃপক্ষ অনুমতি পেয়েছে রাজধানীতে তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য। রবিবার (২১ ডিসেম্বর) রাতেও ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে এই আনুষ্ঠানিক অনুমোদন প্রদান করা হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিশ্লেষকদের মতে, তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় লিখিত অনুমতিপত্রটি সাড়ে ৮টার দিকে নয়াপল্টনের বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পৌঁছায়। সেখানে এই অনুমতিপত্র গ্রহণ করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও দপ্তর দায়িত্বে থাকা সাত্তার পাটোয়ারী। এই অনুমতিপত্র মূলত বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর কাছে পাঠানো হয়।
তারেক রহমানের দেশে ফেরার এই খবরের পর থেকেই দলীয় নেতাকর্মীরা ব্যাপক উদ্দীপনা ও খুশি প্রকাশ করেছেন। বিমানবন্দর থেকে শুরু করে সংবর্ধনা স্থল পর্যন্ত নানা ধরনের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান এবং সাজ সাজ রব চলছে। প্রশাসনের অনুমতি পাওয়ার পর থেকে দলটি আরও বড় ও উৎসবমুখর আয়োজন করতে প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিশেষ করে, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে রাজধানী পর্যন্ত বিএনপির নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধভাবে এই অনুষ্ঠানের সফলতার জন্য কাজ করছেন। এর মাধ্যমে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এক নতুন মাত্রা যোগ হওয়ার আশাবাদি দলের নেতারা। মূলত দীর্ঘ অপেক্ষার পর এই ঐতিহাসিক মুহূর্তটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্যই বিএনপির পক্ষ থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।











