মহান বিজয় দিবসের উৎসব ও একাত্তরের বীর শহীদদের স্মরণে সাভারের জাতীয় স্মৃতি সৌধে মানুষের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই লাল-সবুজ পতাকা হাতে বিভিন্ন বয়সের মানুষ এসে জমায়েত হন। শিশুরা থেকে বয়স্করাও এসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগানে মুখর করে তোলে পুরো এলাকা। খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে হাজারো মানুষ
মহান বিজয় দিবসের উৎসব ও একাত্তরের বীর শহীদদের স্মরণে সাভারের জাতীয় স্মৃতি সৌধে মানুষের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই লাল-সবুজ পতাকা হাতে বিভিন্ন বয়সের মানুষ এসে জমায়েত হন। শিশুরা থেকে বয়স্করাও এসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগানে মুখর করে তোলে পুরো এলাকা। খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে হাজারো মানুষ শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানাতে সেখানে উপস্থিত হন।
দিনের শুরুতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শহীদদের স্মৃতি বেদিতে মাল্য প্রদান করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল অভিবাদন জানায় এবং বিউগলে করুণ সুর বাজে। তাঁরা শ্রদ্ধা শেষে স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন করেন। এরপরই মূল ফটক সাধারণের জন্য খুলে দেয়া হয়। তখন থেকেই জনতার ঢল মূল বেদির দিকে প্রবাহিত হতে থাকে। অনেকেই দেশাত্মবোধক গান গেয়ে কিংবা নীরবতা পালন করে শহীদদের স্মরণ করেন।
আশুলিয়া থেকে পরিবারসহ উপস্থিত মাহফুজুর রহমান বলেন, মুক্তিযুদ্ধের অর্জিত এ দেশ ও স্বাধীনতার জন্য প্রাণ দিতেও তিনি প্রস্তুত। অন্যদিকে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শোয়াইব রহমান বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে মুক্তিযোদ্ধাদের অকুণ্ঠ সম্মান ও আবেগ প্রকাশের জন্য এই সমাবেশ। বিজয়ের উল্লাসের পাশাপাশি শহীদদের ত্যাগের মহিমাও এদিন গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছে জাতি।











