শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের স্মৃতি স্মরণে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর মোহাম্ম্মদপুরের রায়েরবাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল নামেছে। বিভিন্ন স্তরের মানুষ—নেতাকর্মী, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী এবং সাধারণ নাগরিক—all পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ করেন। দিনের শুরু থেকেই বিভিন্ন দলের পতাকা বহনকারী নেতাকর্মীরা শ্রদ্ধা জানিয়ে আসলেও, বিকালের দিকে তাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শিক্ষার্থী
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের স্মৃতি স্মরণে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর মোহাম্ম্মদপুরের রায়েরবাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল নামেছে। বিভিন্ন স্তরের মানুষ—নেতাকর্মী, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী এবং সাধারণ নাগরিক—all পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ করেন। দিনের শুরু থেকেই বিভিন্ন দলের পতাকা বহনকারী নেতাকর্মীরা শ্রদ্ধা জানিয়ে আসলেও, বিকালের দিকে তাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতি অনেক বেশি লক্ষ্য করা গেছে।
বিএনপির বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ডের নেতাকর্মীরা, לצד ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশে হল, স্যার পি জে হার্টগ ইন্টারন্যাশনাল হলে, ঢাকা কমার্স কলেজ এবং মোহাম্মদপুরের শারীরিক শিক্ষা কলেজের শিক্ষার্থীরা এই শহীদ স্মৃতি সৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তারা ১৯৭১ সালের নির্মম হত্যাযজ্ঞের কঠোর নিন্দা জানায়। শিক্ষার্থীরা বলেন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার-আলবদররা এই জাতিকে মেধাশূন্য করে দেওয়ার ঘৃণ্য পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছিল। তারা একাদশে বলছেন, তারা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ যে, এই ঘাতকদের কেউ কখনও ক্ষমা করবেন না এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অনন্তকাল মানুষের হৃদয়ে জেগে থাকবে।
এদিকে, শহীদ বেদীর এই গুরুত্বপূর্ণ দিবসটি পালনে রায়েরবাজারের স্মৃতিসৌধের আশপাশে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। উপস্থিতদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা পুলিশ ও র্যাব সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন। পুরো এলাকাকে সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে এবং আর্চওয়ে (উপরে অ্যান্টি-টেররিস্ট ডিটেকশন স্ক্যানার) ব্যবহার করে সবাইকে প্রবেশের অনুমতি প্রদান করা হচ্ছে।











