জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণ অঞ্চলের প্রধান নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, রাস্তায় কর্মী nameিয়ে পালানোর কোনো বিষয় নেই। তিনি বলেন, ‘আমি যদি গুলি করি, আমাকে গুলি করবে। তবে আমার কর্মীর কাছে যেতে হবে, এটাই বাস্তব। রাস্তার মধ্যে কর্মী নামিয়ে, গত ১৭ বছর ধরে কে কোথায় ছিল, সেটাও আমরা দেখেছি।’ মঙ্গলবার দিনব্যাপী কুমিল্লার দেবিদ্বার অঞ্চলে অনুষ্ঠিত
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণ অঞ্চলের প্রধান নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, রাস্তায় কর্মী nameিয়ে পালানোর কোনো বিষয় নেই। তিনি বলেন, ‘আমি যদি গুলি করি, আমাকে গুলি করবে। তবে আমার কর্মীর কাছে যেতে হবে, এটাই বাস্তব। রাস্তার মধ্যে কর্মী নামিয়ে, গত ১৭ বছর ধরে কে কোথায় ছিল, সেটাও আমরা দেখেছি।’ মঙ্গলবার দিনব্যাপী কুমিল্লার দেবিদ্বার অঞ্চলে অনুষ্ঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) এর পদযাত্রা ও গণসংযোগের সময় এই মন্তব্য করেন তিনি।
হাসনাত আবদুল্লাহ আরও বলেন, ‘আমার লক্ষ্য হলো সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছানো। আমি শুনেছি, নাকি ৫০০ ভোট পাব। ৯ মাসের ছোট পার্টি হলেও, যদি আমি বাপ-দাদা থেকে এই পরিচয়ে ৫০০ ভোট পাই, তা অনেক বড় ব্যাপার। আপনাদের মতো খেটে খাওয়া মানুষ, যারা কর্মজীবী, তাদের জন্য আমি কাজ করতে এসেছি। আমি খুব বড় বংশের বা দরিদ্র নই। বিদেশে পড়াশোনা করিনি, বড় হয়ে উঠেছি ঘি খেয়ে নয়। নেতারা উপরে থেকে নিচে আসছেন, আর আমি চেহরা থেকে উঠে এসেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত ১৭ বছর আমি দেখেছি, যারা ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ছিলেন, তারা রাস্তা-ঘাটে উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ করে বিএনপির অনেক নেতা-কর্মীকেও রাস্তায় দেখেছি। তবে এখন তারা একত্রে বলে, তারা নাকি আওয়ামী লীগ! এটা চিন্তা করার বিষয়।’
দৈনিক গণসংযোগের অংশ হিসেবে, হাসনাত আবদুল্লাহ দেবিদ্বার উপজেলার ভানী ইউনিয়নের সূর্যপুর গ্রামে শহীদ কাদির হোসেন সোহাগের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং তার আগের দিন শহীদ কাদিরের কবর জিয়ারত করেন। এ সময় তিনি দেবিদ্বার অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে স্থানীয় ভোটারদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং শাপলা কলি প্রতীকে ভোট দেয়ার অনুরোধ জানান।











