নেত্রকোনায় জমায়েত করেছে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামি, যেখানে তারা গণভোট, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ও অন্যান্য দাবিতে একটি বড়দাক বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে। এই উদ্যোগ রোববার বিকেল ৩টায় নেত্রকোনা কা’লেক্টরেট মাঠে আয়োজন করা হয়। জেলা জামায়াতের সভা ও সমাবেশের নেতৃত্বে ছিলেন জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা বদরুল আমিন। সেখানে মূল অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ অঞ্চলের টিম
নেত্রকোনায় জমায়েত করেছে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামি, যেখানে তারা গণভোট, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ও অন্যান্য দাবিতে একটি বড়দাক বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে। এই উদ্যোগ রোববার বিকেল ৩টায় নেত্রকোনা কা’লেক্টরেট মাঠে আয়োজন করা হয়। জেলা জামায়াতের সভা ও সমাবেশের নেতৃত্বে ছিলেন জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা বদরুল আমিন। সেখানে মূল অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ অঞ্চলের টিম সদস্য, জেলা জামায়াতের সাবেক আমীর ও নেত্রকোনা-২ আসনের মনোনীত প্রার্থী অধ্যাপক মাওলানা এনামুল হক। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর অধ্যাপক মাওলানা মাহবুবুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি ও পূর্বধলা আসনের প্রার্থী অধ্যাপক মাছুম মোস্তফা, ময়মনসিংহ মহানগরের সাংগঠনিক সম্পাদক ও নেত্রকোনা-৪ আসনের প্রার্থী অধ্যাপক আল হেলাল তালুকদার, শুরা ও কর্মপরিষদ সদস্য মো. জহিরুল ইসলাম, নেত্রকোনা-৩ আসনের মনোনীত প্রার্থী অধ্যাপক খায়রুল কবির নিয়োগী, নেত্রকোনা-১ আসনের মনোনীত প্রার্থী মাওলানা আবুল হাসিম, নেত্রকোনা পৌর জামায়াতের আমীর মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেত্রকোনা জেলা সভাপতি ইয়াসিন মাহমুদ রাসেল ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। বক্তারা বলেন, নভেম্বরের মধ্যে গণভোট নিশ্চিত করতে হবে এবং জুলাই নাগাদ আইনের ভিত্তিতে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন পরিবেশ তৈরি করতে হবে। প্রধান অতিথি তার ভাষণে বলেন, কিছু জায়গায় কিছু দল আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে, যা বন্ধ হওয়া জরুরি। তিনি সতর্ক করে দেন যেনো কেউ যেনো আওয়ামী লীগের মতো ফ্যাসিস্ট আচরণ না করে, কারণ জনগণ এর জন্য কঠোর প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে। জেলা জামায়াতের প্রতিনিধি ও সভাপতির বক্তব্যে স্বপন প্রকাশ করেন, দেশের জনগণ যেন বিনা কারণে কোনও নির্বাচন মান্য করে না। প্রশাসনকে তিনি আহ্বান জানান, নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে এবং কোন দলের প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ এড়াতে। সমাবেশের পর মিছিল শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে নেত্রকোনা কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে এসে শেষ হয়। এই মিছিলে জামায়াতের প্রায় ২ হাজারের বেশি নেতাকর্মী অংশ নিয়েছিলেন।











