কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে বিএনপির মনোনয়ন চান ফজলুর রহমান শিকদার, সমর্থন দিলেন সাবেক সভাপতি

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে বিএনপির মনোনয়ন চান ফজলুর রহমান শিকদার, সমর্থন দিলেন সাবেক সভাপতি

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) নির্বাচনী লড়াইয়ে অংশ নেওয়ার জন্য বিএনপি থেকে মনোনয়ন দাবি করেছেন অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান শিকদার। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক ও বর্তমান সভাপতি এবং মিঠামইন উপজেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। গত শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জেলা পাবলিক লাইব্রেরির মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে তার পক্ষে সমর্থন

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) নির্বাচনী লড়াইয়ে অংশ নেওয়ার জন্য বিএনপি থেকে মনোনয়ন দাবি করেছেন অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান শিকদার। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক ও বর্তমান সভাপতি এবং মিঠামইন উপজেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।

গত শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জেলা পাবলিক লাইব্রেরির মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে তার পক্ষে সমর্থন জানিয়ে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান ভূঁইয়া।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ফজলুর রহমান শিকদার বলেন, এই আসনের সাধারণ মানুষ আওয়ামী দুঃশাসন চলাকালে অনেক মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। সাবেক রাষ্ট্রপতির পরিবারের সীমাহীন দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও অত্যাচার-অত্যাচারের কারণে হাওর অঞ্চলের মানুষ নিদ্রাহীন জীবন কাটাচ্ছেন। তারা লাঞ্ছিত, নির্যাতিত ও দুভার্খের শিকার হয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলেও হাওর এলাকার মানুষের জীবনে সে পরিবর্তন এখনও আসেনি। দেশের অন্যান্য অঞ্চলে বিএনপির নেতৃত্বে অভূতপূর্ব গণজাগরণ সৃষ্ট হলেও এই অঞ্চলের রাজনীতি বেশ দুর্বল, নেতাদের ভুল পদক্ষেপ ও সক্রিয়তার অভাবে হেরফের হয়নি।

প্রারম্ভিক নির্বাচনে সংরক্ষিত মনোনয়ন পেলে দলের গৌরব ও ঐতিহ্য রক্ষা করে হাওরাঞ্চলে নতুন করে জাগরণ সৃষ্টি করতে সক্ষম হবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

সংবাদ সম্মেলনের দ্বিতীয় অংশে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বীরমুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান ভূঁইয়া দলটির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে ফজলুর রহমান শিকদারকে ত্যাগী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্ত্বের অধিকারী মনে করেন। এর পাশাপাশি তারা আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জজ কোর্টের আইনজীবী রফিকুল ইসলাম মীর, এপিপি অ্যাডভোকেট আরিফ খান, মিঠামইন উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি রবিউল আলম শ্যামল, দিদারুল আলম দিদার, পারভেজ আহমেদ বুলবুল, সাবেক সহ-সভাপতি সোহরাব ভুঁইয়া ও হারুনুর রশীদ, মিঠামইন উপজেলা কৃষক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বোরহান উদ্দিন ঠাকুর, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ইমন মিয়া, যুবদলের সদস্য সচিব এরশাদুল হক, জাসাসের সাবেক আহ্বায়ক মো. মহিউদ্দিন, ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাবীবুর রহমান ভুঁইয়া, এবং অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

Staff Reporter
ADMINISTRATOR
PROFILE

Posts Carousel

Latest Posts

Top Authors

Most Commented

Featured Videos