মার্কিন ডলার ২২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বার্ষিক পতনের পথে

মার্কিন ডলার ২২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বার্ষিক পতনের পথে

অস্থায়ী বাজেট নিয়ে কংগ্রেসে জটিলতা ও সমঝোতার অভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকার অর্ধেকের বেশি অংশে বন্ধ হয়ে গেছে। এই পরিস্থিতির ফলে বুধবার মার্কিন ডলার সূচক ০.২৭ শতাংশের বেশি কমে যায়, যা গত ২২ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় বার্ষিক পতন। খবর এএনআই, আনন্দবাজার, ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ সূত্রে প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, ইউরো ও জাপানি ইয়েনসহ ছয়টি

অস্থায়ী বাজেট নিয়ে কংগ্রেসে জটিলতা ও সমঝোতার অভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকার অর্ধেকের বেশি অংশে বন্ধ হয়ে গেছে। এই পরিস্থিতির ফলে বুধবার মার্কিন ডলার সূচক ০.২৭ শতাংশের বেশি কমে যায়, যা গত ২২ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় বার্ষিক পতন। খবর এএনআই, আনন্দবাজার, ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ সূত্রে প্রকাশিত হয়েছে।

বিশ্লেষকদের মতে, ইউরো ও জাপানি ইয়েনসহ ছয়টি বিভিন্ন মুদ্রার সঙ্গে তুলনা করে ডলারের মূল্য নির্ধারিত হয়। এই প্রেক্ষাপটে মার্কিন ডলার সূচক এখন দাঁড়িয়েছে ৯৭.১৯ এ, যা ২০২৫ সালের প্রত্যাশিত মানের তুলনায় প্রায় ১০ শতাংশ কম। এটি ২০০৩ সালের পর সবচেয়ে বড় দরপতন, যেখানে ডলার ঠিক তখন ১৪.৬ শতাংশ কমে গিয়েছিল।

সরকারি সংস্থাগুলোর শাটডাউনের কারণে ভবিষ্যতে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক তথ্য প্রকাশে সমস্যা হবে। শ্রম পরিসংখ্যান ব্যুরো জানিয়েছে, শাটডাউনের সময়ে কৃষি ব্যতীত অন্যান্য চাকরি, বেকার ভাতা আবেদন, ও মুদ্রাস্ফীতির ওপর তথ্য প্রকাশে বিলম্ব হবে।

যদিও শাটডাউন সরাসরি দেশের অর্থনৈতিক সংকট সৃষ্টি করে না বললেও, এটি দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ধরনের বিঘ্ন নিয়ে আসে। অনেক সরকারি কর্মচারী আমার হাতে নিযুক্ত থাক, বা নতুন বাজেট পাস না হওয়া পর্যন্ত বাধ্যতামূলক ছুটিতে থাকতে হবে। এই পরিস্থিতি দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলতে পারে বলে ধারণা বিশেষজ্ঞদের।

Staff Reporter
ADMINISTRATOR
PROFILE

Posts Carousel

Latest Posts

Top Authors

Most Commented

Featured Videos