খাগড়াছড়ি সদর ও গুইমারা উপজেলায় recent সহিংসতার ঘটনায় পুলিশের তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব মামলায় অজানা পরিচিত বহু ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে। গুইমারা থানায় হত্যাসহ দুইটি মামলা এবং খাগড়াছড়ির সদর থানায় একটি মামলা করা হয়। খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বাতেন মৃধা জানান, ২৭ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ি জেলা সদর এলাকার মহাজন পাড়া, স্বনির্ভর
খাগড়াছড়ি সদর ও গুইমারা উপজেলায় recent সহিংসতার ঘটনায় পুলিশের তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব মামলায় অজানা পরিচিত বহু ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে। গুইমারা থানায় হত্যাসহ দুইটি মামলা এবং খাগড়াছড়ির সদর থানায় একটি মামলা করা হয়।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বাতেন মৃধা জানান, ২৭ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ি জেলা সদর এলাকার মহাজন পাড়া, স্বনির্ভর ও উপজেলা পরিষদের সংলগ্ন এলাকায় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় পুলিশ বাদি হয়ে মামলা করে যেখানে ৬০০ থেকে ৭০০ জন অজ্ঞাতপরিচিত ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে। এ ঘটনাের সঙ্গে যুক্ত থাকার জন্য বুধবার দুপুরে সদর থানার এসআই শাহরিয়ার ওই মামলা করেন।
উপলক্ষ্য করে গুইমারা থানার ওসি মো. এনামুল হক চৌধুরী বলেন, ২৮ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে এগারোটা থেকে বিকাল পর্যন্ত গুইমারায় প্রশাসনের জারি করা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর হামলা চালানো হয়। এছাড়া অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুরের পাশাপাশি ধানক্ষেত থেকে তিনজনের দেহ উদ্ধার করা হয়। এই অগ্নিসংযোগ ও হামলার ঘটনায় পুলিশ দুই থেকে আড়াই শতাধিক ব্যক্তিকে আসামি করে দুটি মামলা দায়ের করেছে।
উল্লেখ্য, খাগড়াছড়িতে সম্প্রতিঃ শিক্ষার্থী ধর্ষণের অভিযোগে গত শনিবার ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’ কর্তৃক ডাকা প্রতিবাদ ও অবরোধ চলাকালে সহিংসতার ঘটনা ঘটে। এই সময় প্রশাসনের জারি করা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ, অগ্নিসংযোগ, দাঙ্গা ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে, যা এখনো স্থানীয় পরিস্থিতিকে উদ্বেগজনক করে তুলেছে।