বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হচ্ছেন রাজ্জাক

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হচ্ছেন রাজ্জাক

খুলনা বিভাগের পরিচালক পদে আব্দুর রাজ্জাকের মনোনয়ন নিশ্চিত হয়ে গেছে, যা বেশ চমকপ্রদ খবর। তিনি ফরম সংগ্রহের ছবি ফেসবুকে পোস্ট হওয়ার পরে অনেকেই ধারণা করছিলেন তিনি ডামি প্রার্থী, কারণ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী একমাত্র প্রার্থী তিনি। তবে খোঁজ নিলে জানা গেছে, রাজ্জাক সত্যিই নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং তার প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ থাকছেন না। নির্বাচনে মোহাম্মদ

খুলনা বিভাগের পরিচালক পদে আব্দুর রাজ্জাকের মনোনয়ন নিশ্চিত হয়ে গেছে, যা বেশ চমকপ্রদ খবর। তিনি ফরম সংগ্রহের ছবি ফেসবুকে পোস্ট হওয়ার পরে অনেকেই ধারণা করছিলেন তিনি ডামি প্রার্থী, কারণ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী একমাত্র প্রার্থী তিনি। তবে খোঁজ নিলে জানা গেছে, রাজ্জাক সত্যিই নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং তার প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ থাকছেন না। নির্বাচনে মোহাম্মদ জুলফিকার আলি খান হতে পারেন অন্য একজন যোগ্য প্রার্থী, তবে তিনি তিনজনই খুলনা থেকে ফরম কিনেছেন, আর তাদের মধ্য থেকে রাজ্জাকই এখন মূল প্রার্থী। ত্রিতীয় প্রার্থীর নাম কেউ বলতে পারছেন না, কারণ তার ফরম নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়নি। তিনি সমর্থক বা প্রস্তাবক জোগাড় করতে পারেননি। অপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচনের বিষয়টি আরও মনে করিয়ে দেয় যে, সরকার হয়তো বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রতিযোগিতা এড়িয়ে যাওয়ার জন্য উদ্যোগ নিতে পারে, যা নির্বাচনী চাপ কমাতে সাহায্য করবে। এছাড়া, রাজ্জাককে ছয় দিন আগে প্রস্তাব দেওয়া হয় এবং তিনি গত বৃহস্পতিবার চূড়ান্ত প্রস্তাব পেয়েছেন। শনিবার তিনি বিসিবির সদ্য সাবেক নির্বাচক হিসেবে নমিনেশন পেপার জমা দেন। তিনি বলেন, ‘আমাকে বিভাগ থেকেই চেয়েছে, তাই সিদ্ধান্ত নেওয়াটা সহজ হয়। আমি মানসিকভাবে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত।’ তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচক পদে আমি এখন থেকে কাজ চালিয়ে যাব, পরবর্তী সিরিজে লিপু ভাই ও শান্ত ভাই দায়িত্ব নেবেন।’ ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা বিভাগের দুইজন করে পরিচালক নির্বাচিত হবেন। চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে নিশ্চিতভাবে পরিচালক হবেন মীর হেলাল, অন্যজন হতে পারেন আহসান ইকবাল। সবচেয়ে বেশি ফরম বিক্রি হয়েছে রংপুর বিভাগে, যেখানে ছয়জন কাউন্সিলর ফরম কিনেছেন। একই বিভাগের তিনজন ফরমও কিনেছেন। অন্যদিকে, বরিশাল থেকে একমাত্র প্রার্থী মো. শাখাওয়াত হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। সিলেট থেকে রাহাত শামস হওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও তিনি একমাত্র প্রার্থী নন, কারণ তিনজন ফরম কিনেছেন। ক্যাটাগরি-২ বা ক্লাবের প্রার্থীদের মধ্যে আসল লড়াই শুরু হবে। এই বিভাগে ত্রিপক্ষের মধ্যে সমঝোতা করার জন্য চেষ্টার কথাও শোনা গেছে। কয়েকটি পদে নিয়োগের জন্য তিনি্ত্র বন্ধের পরিকল্পনা করা হচ্ছে, যেখানে ফারুক আহমেদসহ দুই বন্ধু ইমরাজ ও আমজাদ হোসেন পদ ছাড়বেন বলে জানা গেছে। অন্যদিকে, ঢাকার মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন অন্তত প্রার্থী হচ্ছেন না, কারণ তিনি ক্রীড়া উপদেষ্টার সঙ্গে বিরোধে দু’দলের মধ্যে পড়ে গেছেন। তামিমের প্যানেলে জায়গা না পেয়ে ইফতেখার রহমান মিঠু স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। ক্লাব ক্যাটাগরিতে ৩২ জন প্রার্থী মনোনয়ন পেয়েছেন, যেখানে মূল লড়াই হবে ক্যাটাগরি-২ বা ক্লাবের প্রার্থীদের মধ্যে।

Staff Reporter
ADMINISTRATOR
PROFILE

Posts Carousel

Latest Posts

Top Authors

Most Commented

Featured Videos