ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন ২০২৫ের উদ্যোগ

ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন ২০২৫ের উদ্যোগ

কারিগরি শিক্ষার্থীদের মেধা ও উদ্ভাবনী শক্তি উন্নয়ন ও উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন ২০২৫ এর প্রথাগত পর্যায়ের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার এই প্রতিযোগিতায় মোট ২০টি উদ্ভাবনী প্রকল্প অংশগ্রহণ করে, যেগুলোর মধ্যে বিভিন্ন টেকনোলজি বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাদের সৃজনশীলতা ও কারিগরি দক্ষতা প্রদর্শন করে। এই প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করে ‘এ মাল্টি-লেভেল

কারিগরি শিক্ষার্থীদের মেধা ও উদ্ভাবনী শক্তি উন্নয়ন ও উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন ২০২৫ এর প্রথাগত পর্যায়ের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার এই প্রতিযোগিতায় মোট ২০টি উদ্ভাবনী প্রকল্প অংশগ্রহণ করে, যেগুলোর মধ্যে বিভিন্ন টেকনোলজি বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাদের সৃজনশীলতা ও কারিগরি দক্ষতা প্রদর্শন করে। এই প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করে ‘এ মাল্টি-লেভেল ব্রিজ ডেট কন্টেইস রেলওয়ে অ্যান্ড রোডওয়ে’ প্রকল্প, যা একটি রেলওয়ে ও সড়ক সহনীয় বহুপদী ব্রিজ সমাধান। দ্বিতীয় স্থান পান ‘রভো গার্ড স্মার্ট ভেহিক্যাল সেফটি সিস্টেম’, যা যানবাহনের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করে, এবং তৃতীয় স্থান লাভ করে ‘ফ্লোটিং হাউজ’, একটি জলসীমায় স্থায়ী আবাসন সমাধান।

প্রতিযোগিতার বিচারকপ্যানেলে ছিলেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ মোঃ রেজাউল করিম, খ্যাতনামা শিল্পপতি ও ব্যবসায়ী ফরিদ উদ্দিন পাঠান এবং সহকারী কমিশনর (শিক্ষা) মোঃ মনিরুজ্জামান।

এটি কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অধীন বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর দ্বারা বাস্তবায়িত ‘অ্যাকসেলারেটিং অ্যান্ড স্ট্রেংথেনিং স্কিলস ফর ইকোনমিক ট্রান্সফরমেশন (ASSET)’ প্রকল্পের আওতায় আয়োজিত।

প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব শোয়াইব আহমাদ খান। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিচালকের কার্যালয়ের আঞ্চলিক পরিদর্শক মুহাম্মদ ছাদেকুল ইসলাম, যিনি প্রধান অতিথির বক্তব্যে যুবাদের উদ্ভাবনী শক্তির বিকাশ ও প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর উপর গুরুত্বারোপ করেন।

ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ মোঃ রেজাউল করিম সভাপতি হিসেবে সভাপত্বিতে থাকেন। তিনি বলেন, এই প্রতিযোগিতা দেশের বিভিন্ন কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নানা স্তরে একযোগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যেখানে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, শিক্ষার্থী, শিক্ষক, শিল্পখাতা ও সাধারণ জনগণ সক্রিয় অংশগ্রহণ করে উৎসাহিত হচ্ছেন।

প্রতিযোগিতা ভবিষ্যতে অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে স্থানীয়, আঞ্চলিক ও জাতীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হবে। চূড়ান্ত পর্বের বিজয়ীদের জন্য থাকবে দুর্দান্ত পুরস্কার, যা তাদের সৃজনশীলতা এবং কারিগরি দক্ষতা আরও বৃদ্ধিতে অনুপ্রেরণা যোগাবে।

Staff Reporter
ADMINISTRATOR
PROFILE

Posts Carousel

Latest Posts

Top Authors

Most Commented

Featured Videos