গত দুই দিনে মোট ৫৬.২৫ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানি সম্পন্ন হয়েছে, যদিও অনুমোদিত পরিমাণ ছিল ১,২০০ মেট্রিক টন। এর মধ্যে 지난 মঙ্গলবার রাতে ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন এবং বৃহস্পতিবার ১৮.৭৯ মেট্রিক টন ইলিশ ভারতে পাঠানো হয়েছে। এ রপ্তানি সীমিত থাকার কারণ হলো সরবরাহের পরিমাণে ঘাটতি, যা স্বাভাবিক ছিল না। বেনাপোল মৎস্য কোয়ারেন্টিন অফিসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সজীব
গত দুই দিনে মোট ৫৬.২৫ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানি সম্পন্ন হয়েছে, যদিও অনুমোদিত পরিমাণ ছিল ১,২০০ মেট্রিক টন। এর মধ্যে 지난 মঙ্গলবার রাতে ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন এবং বৃহস্পতিবার ১৮.৭৯ মেট্রিক টন ইলিশ ভারতে পাঠানো হয়েছে। এ রপ্তানি সীমিত থাকার কারণ হলো সরবরাহের পরিমাণে ঘাটতি, যা স্বাভাবিক ছিল না।
বেনাপোল মৎস্য কোয়ারেন্টিন অফিসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সজীব সাহা জানান, মাছের স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে তাদের রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তাদের মতে, রপ্তানির জন্য নির্বাচিত প্রতিটি ইলিশ স্বাস্থ্যসম্মত, রোগমুক্ত এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী। এই পরীক্ষা ও মান নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আমরা নিশ্চিত করতে চাই, প্রতিটি চালান নিরাপদ এবং উচ্চমানের।
তবে সরবরাহের সীমাবদ্ধতার কারণে দুই দিনের জন্য অনুমোদিত রপ্তানির পরিমাণের চেয়ে কম রপ্তানি হয়েছে, তবে মূল লক্ষ্য হলো মানসম্পন্ন ইলিশ রপ্তানি বজায় রাখা।
এর আগে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গত বছর ৭৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৩,৯৫০ টনের জন্য রপ্তানি অনুমতি দিয়েছিল। সামগ্রিকভাবে, বেনাপোল ও আখাউড়া স্থলবন্দরের মাধ্যমে প্রায় ৮০০ টন ইলিশ রপ্তানি হয়, এর মধ্যে শুধু বেনাপোল বন্দরের মাধ্যমে রপ্তানি হয়েছে ৫৩২.৩ মেট্রিক টন।
স্থানীয় ইলিশ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান সততা ফিশের ব্যবস্থাপক রেজাউল করিম বলেন, দুর্গাপূজা ও অন্যান্য আসন্ন উৎসবের কারণে ইলিশের চাহিদা বেড়ে গেছে। তাঁরা চেষ্টা করছেন বাজারে চাহিদা অনুযায়ী ইলিশের সরবরাহ বজায় রাখতে। তবে মাছের পরিমাণ সীমিত থাকায় রপ্তানিতে কিছুটা বাধা থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।