গোপীবাগের ঘটনায় দোষীদের খুঁজে বের করুন

গোপীবাগের ঘটনায় দোষীদের খুঁজে বের করুন

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপি রাজধানীর গোপীবাগে সিটি করপোরেশনের নির্বাচনি প্রচারণার সময় সংঘর্ষের ঘটনায় দোষীদের খুঁজে বের করতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, ‘সেখানে ভিডিও ফুটেজ আছে। গুলি কোন পক্ষ থেকে এসেছে, অফিসে লাথি মারা—এগুলো ভিডিও ফুটেজে আছে। নির্বাচন কমিশনের উচিত সঠিক তদন্ত করা। সত্য উদ্ঘাটন

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপি রাজধানীর গোপীবাগে সিটি করপোরেশনের নির্বাচনি প্রচারণার সময় সংঘর্ষের ঘটনায় দোষীদের খুঁজে বের করতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, ‘সেখানে ভিডিও ফুটেজ আছে। গুলি কোন পক্ষ থেকে এসেছে, অফিসে লাথি মারা—এগুলো ভিডিও ফুটেজে আছে। নির্বাচন কমিশনের উচিত সঠিক তদন্ত করা। সত্য উদ্ঘাটন করা।’

গতকাল সোমবার সচিবালয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপির অভিযোগের জবাবে তিনি বলেন, ‘ভিডিও ফুটেজে যেটি আছে, তাতে সেটি মনে হয় না। বিএনপি কিছু কিছু অভিযোগ আনছে, যেগুলো একেবারেই অন্ধকারে ঢিল ছোড়ার মতো।’ মাহবুব তালুকদারের বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এটি নির্বাচন কমিশনের অভ্যন্তরীণ বিষয়। সেখানে একজন কমিশনার ভিন্নমত পোষণ করতেই পারেন। কিন্তু তিনি (মাহবুব তালুকদার) কথায় কথায় যেভাবে তাদের ঘরের বিষয়, অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া বাইরে নিয়ে আসছেন, সেটা অবশ্যই সমর্থনযোগ্য নয়।’

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের ভেতরে আবার লেভেল প্লেয়িং বিষয় কী? তিনি (মাহবুব তালুকদার) ভিন্নমত পোষণ করতেই পারেন। তবে ইদানীং বিএনপি যে সুরে কথা বলছে, একই সুরে মাহবুব তালুকদারও কথা বলছেন। মনে হয়, তিনি একটা পক্ষ নিয়ে এ ধরনের বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। নির্বাচন কমিশনের অভ্যন্তরে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড—এই রকম আজগুবি কথা জীবনেও শুনিনি।’ তিনি বলেন, ‘এটা নিয়ে আমরা কথা বলব। আপাতদৃষ্টিতে মনে হবে প্রত্যেকেই নিজের পক্ষে কথা বলছে। বিএনপি তাদের কথা বলছে। বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের ওনারা (বিএনপি) বোঝাতে চাইছেন যে আক্রমণটা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে ভিডিও ফুটেজে যা কিছু আছে, তাতে কিন্তু সেটা মনে হয় না।’

ইসিকে আরো কঠোর হওয়ার আহ্বান জানিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের বর্তমান উত্সবমুখর পরিবেশ অব্যাহত রাখতে নির্বাচন কমিশনকেই উদ্যোগ নিতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এখন কমিশনের নিয়ন্ত্রণে। যারা পরিবেশ নষ্ট করছেন, তাদের বিরুদ্ধে কমিশনই ব্যবস্থা নিতে পারে। শেষ সময়ে আমরা কোনো প্রার্থীকে আটক বা হয়রানি করার কথা বলছি না।’

Staff Reporter
ADMINISTRATOR
PROFILE

Posts Carousel

Latest Posts

Top Authors

Most Commented

Featured Videos